ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কড়া নজরদারির ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বেষ্টনী পার করেই কাউকে বিদেশে যেতে হচ্ছে। সেই নিরাপত্তা বেষ্টনীর মুখে পড়েছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি।
সম্প্রতি অনলাইন জুয়া কোম্পানির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নাম লিখিয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও পরীমণি। এ ধরনের দুটি ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রচারে দেখা গেছে তাঁদের। নাম এসেছে বুবলীরও। জুয়ার সঙ্গে শোবিজ তারকাদের সংশ্লিষ্টতা শিল্পী হিসেবে তাঁদের সামাজিক দায়বদ্ধতা ও নৈতিকতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। জুয়া কোম্পানি
দেশের প্রচলিত আইনে যেকোনো ধরনের জুয়া নিষিদ্ধ হলেও নানা কৌশলে অনলাইন জুয়ার প্রচার ও প্রসার চলছে। মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে জুয়া প্রতিষ্ঠানগুলো দিচ্ছে বিভিন্ন লোভনীয় অফার। শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত করা হচ্ছে শোবিজ তারকাদের। তাঁদের জনপ্রিয়তাকে ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানগুলো হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। এই
অনলাইন জুয়া কোম্পানির শুভেচ্ছাদূত হয়ে সংবাদের শিরোনাম হয়েছেন আলোচিত চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। গতকাল শনিবার এক ফেসবুক ভিডিও বার্তায় কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন তিনি। এবার মাহিয়া মাহি জানালেন, জুয়া কোম্পানিতে যুক্ত হয়ে তিনি অবৈধ কিছু করেননি।